চারণ কবি।।ভারভারা রাও
1. একাদশ শ্রেণীর প্রথম সেমিস্টার বাংলা বিষয় থেকে প্রশ্ন ও উত্তর দেওয়া হল।চারণকবি- ভারভারা রাও। অনুবাদক- শঙ্খ ঘোষ।
1. কবিতাটির রচয়িতা কে?
উ: ভারভারা রাও।
2. ভারভারা রাও-এর পুরো
নাম কী?
উ: পেন্ডিয়ালা ভারভারা রাও।
3. ভারভারা রাও মূলত
কোন্ ভাষার কবি?
উ: তেলুগু।
4. ‘চারণকবি কবিতাটির অনুবাদক কে?
উ: শঙ্খ
ঘোষ।
5. ‘চারণকবি’-র মূল কবিতাটি কী।
উ: কবি।
6. ‘চারণকবি কোন্ কাব্যগ্রন্থের অন্তর্গত?
উ: ভবিষ্যথু
চিত্রপটম।
7. শঙ্খ ঘোষ অনূদিত ‘চারণকবি’ কোন পত্রিকায়
প্রকাশিত হয়েছিল?
উ: সেতুবন্ধন।
8. চারণকবি’
কবিতাটির স্তবক সংখ্যা কয়টি?
উ: ৩ টি।
9. “ঘূর্ণিপাকে
বিদ্যুৎ হয়ে উঠছে বাজ”-উদ্ধৃতাংশটির মধ্য দিয়ে কবি কী বোঝাতে চেয়েছেন।
উ: ক্ষোভ-প্রতিবাদের
চেহারা।
10. “যখন
কাঁপন লাগে জিভে”- কথাটির অর্থ কী।
উ: প্রতিবাদের
উচ্চারণ।
11. ফাঁসির
মঞ্চ ‘মিলিয়ে যাচ্ছে মাটিতে’-উদ্ধৃতাংশের মধ্য দিয়ে কী বোঝানো হচ্ছে।
উ: অত্যাচারের
অবসান।
12. “গান
যখন হয়ে ওঠে যুদ্ধেরই অস্ত্র”-এই
যুদ্ধের লক্ষ্য কী।
উ: বৈষম্যের
অবসান।
13. ‘চারণকবি’ কবিতাটির পঙ্ক্তি সংখ্যা কত?
উ: ২৪ টি
14. ‘চারণকবি’ কাদের বলা
হয়?
উ: যে ভ্রাম্যমাণ কবি ঘুরে ঘুরে তাঁর কবিতা ও ভাবনা সুর করে
গেয়ে সাধারণের কাছে পৌঁছে দেন।
15. “…যখন সব লোপাট” –
কী লোপাট?
উ: নিয়মকানুন।
16. নিয়মকানুন কী করা হয়েছে?
উ: লোপাট।
17. “আর সময়ের ঢেউ-তোলা কালো মেঘের দল” মেঘের দল
কী করছে?
উ: ফাঁস
লাগাচ্ছে গলায়।
18. “চুইয়ে পড়ছে না কোনো…” কী চুঁইয়ে পড়ছে না?
উ: রক্ত।
19. কীভাবে বিদ্যুৎ, বাজ হয়ে উঠছে?
উ: ঘূর্ণিপাকে।
20. ঝিরঝিরে বৃষ্টি, কীসে পরিণত হয়েছে?
উ: প্রলয়ঝড়ে।
21. “জেলের গরাদ থেকে বেরিয়ে আসছে/কবির কোনো
লিপিকার স্বর” – কী বুকে নিয়ে?
উ: মায়ের
বেদনাশ্রু।
22. জেলের গরাদ থেকে কী বেরিয়ে আসছে?
উ: কবির
কোনো লিপিকার স্বর।
23. কোথা থেকে বেরিয়ে আসছে কবির কোনো লিপিকার
স্বর?
উ: জেলের
গরাদ থেকে।
24. কবির কোনো লিপিকার স্বর’ বলতে কী বোঝানো
হয়েছে?
উ: কবির কণ্ঠ রোধ করা হলেও, বেরিয়ে আসা প্রতিবাদী
স্বর ও সত্তাকে।
25. “যখন কাঁপন লাগে …” কোথায় কাঁপন লাগে?।
উ: জিভে।
26. “যখন কাঁপন লাগে জিভে” – তখন কী হয়?
উ: বাতাসকে মুক্ত করে দেয় সুর।
27. সুর মুক্ত করে দেয় কাকে?
উ: বাতাসকে।
28. বাতাসকে মুক্ত করে দেয় সুর”- কখন?
উ: যখন
কাঁপন লাগে জিভে।
29. যুদ্ধের শস্ত্র হয়ে ওঠে – কী?
উ: গান।
30. গান কী হয়ে ওঠে?
উ: যুদ্ধেরই
শস্ত্র।
31. শস্ত্র – কী?
উ: প্রহরেণ,
হাতে নিয়ে প্রহার করা হয় এমন অস্ত্রবিশেষ।
32. গান, যুদ্ধের শস্ত্র হয়ে উঠলে কী হয়?
উ: কবিকে
তখন ভয় পায় ওরা।
33. ‘তখন ভয় পায় ওরা”- কাকে?
উ: কবিকে।
34. কবিকে ভয় পেয়ে ওরা কী করে?
উ: কবিকে
কয়েদ করে
35. কোথায় আরও শক্ত করে জড়িয়ে দেওয়া হয় ফাঁস?
উ: গর্দানে।
36. গর্দানে কীভাবে জড়িয়ে দেওয়া হয় ফাঁস?
উ: শক্ত করে।
37. “গর্দানে আরো শক্ত করে জড়িয়ে দেয় ফাঁস”- কী
বোঝানো হয়েছে?
উ: কবির
প্রতিবাদী কণ্ঠ রোধ করাকে।
38. কবি তাঁর সুর নিয়ে কোথায় শ্বাস ফেলেছেন?
উ: জনতার মাঝখানে।
39. কবি কী নিয়ে জনতার মাঝে শ্বাস ফেলেন?
উ: সুর।
40. ফাঁসির মঞ্চ মাটিতে মিলিয়ে যাচ্ছে কেন?
উ: ভারসাম্য
রাখার জন্য।
41. ভারসাম্য রক্ষার্থে মাটিতে মিশে যাচ্ছে কী?
উ: ফাঁসির
মঞ্চ।
42. ফাঁসির মঞ্চ কাকে ঝুলিয়ে দিচ্ছে?
উ: তুচ্ছ
ফাঁসুড়েকে।
43. ফাঁসুড়েকে যে বিশেষণ দ্বারা আখ্যায়িত করা
হয়েছে, তা হল-
উ: তুচ্ছ।
44. ফাঁসুড়ে কারা?
উ: শাসকদল।
45. কবিতায় কাকে স্পর্ধা জানানোর কথা বলা হয়েছে।
উ: মৃত্যুকে।